ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫ , ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
শেষ পেরেক আওয়ামী লীগের কফিনে নাফ নদ থেকে ৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি রংপুরে বাসচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত আ’লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে-মির্জা আব্বাস পুলিশের হাতে প্রাণঘাতী অস্ত্র থাকবে না -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি আ’লীগ নেতাকে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ, বিএনপি নেতাকে শোকজ আলোচিত চাঁদাবাজি ও হত্যা মামলায় কুখ্যাত সন্ত্রাসী নাছির কারাগারে যৌতুকের মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা দিনাজপুরের সড়কে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মেয়েকে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার নকল সইয়ে কমিটি বদল, ৯ কোটি টাকা লুটের কারসাজি মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের সতর্কতা জারি স্বাস্থ্যখাতে শৃঙ্খলা ও জবাবদিহির প্রকট অভাব -উপদেষ্টা শিশুর মৃত্যু ঠেকাতে পিছিয়ে বাংলাদেশ জগন্নাথপুরে সমলয়ে আবাদকৃত বোরো ধান কর্তন উৎসব কালীগঞ্জে এবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলনে খুশি কৃষক সাতাশ পর্যন্ত টাইগারদের দায়িত্ব পাচ্ছেন টেইট ক্ষমা চাইলেন রিশাদ হোসেন টেস্ট থেকে অবসর নিলেন বিরাট কোহলি

কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি

  • আপলোড সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি
কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য সরকারের কাছে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার আহ্বান জানিয়েছেন অভিভাবক ঐক্য ফোরাম সভাপতি মো. জিয়াউল কবির দুলু। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আশানুরূপ কোনো লেখাপড়া হয় না। কতিপয় শিক্ষক নৈতিকতা বিবর্জিত হয়ে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতায় কম নম্বর দিয়ে, ফেল করানোর ভয়ভীতি প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিজ কোচিং সেন্টারে যেতে বাধ্য করে এবং অভিভাবকরা উপায়হীন হয়ে সন্তানকে পরীক্ষায় ফলাফল ভালো করানোর জন্যই শিক্ষকের কোচিংয়ে পাঠাতে উৎসাহিত হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের জন্য হাইকোর্ট আমার দাখিল করা রিট মামলার আদেশের প্রেক্ষিতে ২০১২ সালে একটি নীতিমালা জারি করেন। ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে, শিক্ষকরা নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদেরকে কোচিং বা প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না। এজন্য একটি মনিটরিং কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। গত ১৩ বছরে রাজধানী ঢাকায় বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরে ওই মনিটরিং কমিটির মাত্র একটি সভা হয়েছিল। ঢাকা বিভাগের কমিশনার অফিসের কর্মকর্তারা আদৌ এ মনিটরিং কমিটির খোঁজ বর্তমানে জানেন না। এ সুযোগে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক ও গভর্নিং বডি/এডহক কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে মাসিক হারে চাঁদা দিয়ে ম্যানেজ করে কোচিং বাণিজ্য ও শিক্ষা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। আরও বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি সম্প্রতি শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার নীতিমালাটি ওয়েবসাইটে সার্কুলার আকারে জারি করে শিক্ষকদের সতর্ক করে দিয়েছেন। কিন্তু এ লোক দেখানো বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ঘুনে ধরা সমাজের কতিপয় নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষককে এ অনৈতিক কোচিং ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব না। এজন্য প্রয়োজন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে সারাদেশে সাড়াশি অভিযান চালানো। এর ফলেই মনে হয় কোচিং বাণিজ্য দমিয়ে রাখা সম্ভব। পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্য বন্ধে আইন প্রণয়ন করেই শিক্ষকদের ক্লাসরুমে ফিরিয়ে আনতে হবে নতুবা শিক্ষাকে বা আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স