ঢাকা , শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫ , ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
বিএসএফ মহাপরিচালকের ব্যাখ্যায় দ্বিমত বিজিবির ডিজির ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন মৎস্য ভবনের সামনে সড়ক অবরোধ প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শিশু ধর্ষণ আশঙ্কাজনক বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ সিলেটে পুকুর থেকে সাদাপাথর উদ্ধার ভোলাগঞ্জের পাথর লুট করে ১৫০০-২০০০ ব্যক্তি বাংলাভাষী লোকজনকে ‘বাংলাদেশি’ আখ্যা দিয়ে দেশছাড়া করতে দেব না- মমতা রোডম্যাপকে স্বাগত জানাই-জোনায়েদ সাকি ইসির রোডম্যাপে খুশি বিএনপি-মির্জা ফখরুল ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা মেসির জোড়া গোলে ফাইনালে ইন্টার মায়ামি টাইব্রেকারে গ্রিমসবির কাছে হেরে বিদায় নিলো ম্যানইউ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন হামজা ‘মুসলিম হওয়ার কারণে অনেকে আমাকে টার্গেট করেন’ ভারতের ২৬ বিশ্বকাপ জেতার সুযোগ দেখছেন না শ্রীকান্ত নতুন ক্যাটাগোরিতে বেতন কত কমল বাবর-রিজওয়ানের? বড় ব্যবধানে হারলো সাকিবের ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স বাংলাদেশকে হারানো সহজ হবে না: স্কট এডওয়ার্ডস রাকসু নির্বাচনের তফসিল ৩য় বারের মতো পুনর্বিন্যস্ত পিছিয়েছে ভোট জকসু নির্বাচনে বয়সসীমা থাকছে না

কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি

  • আপলোড সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৫-২০২৫ ০২:৫৪:৩৭ অপরাহ্ন
কোচিং বাণিজ্য বন্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দাবি
কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার জন্য সরকারের কাছে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার আহ্বান জানিয়েছেন অভিভাবক ঐক্য ফোরাম সভাপতি মো. জিয়াউল কবির দুলু। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আশানুরূপ কোনো লেখাপড়া হয় না। কতিপয় শিক্ষক নৈতিকতা বিবর্জিত হয়ে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খাতায় কম নম্বর দিয়ে, ফেল করানোর ভয়ভীতি প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিজ কোচিং সেন্টারে যেতে বাধ্য করে এবং অভিভাবকরা উপায়হীন হয়ে সন্তানকে পরীক্ষায় ফলাফল ভালো করানোর জন্যই শিক্ষকের কোচিংয়ে পাঠাতে উৎসাহিত হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের জন্য হাইকোর্ট আমার দাখিল করা রিট মামলার আদেশের প্রেক্ষিতে ২০১২ সালে একটি নীতিমালা জারি করেন। ওই নীতিমালায় বলা হয়েছে, শিক্ষকরা নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রীদেরকে কোচিং বা প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না। এজন্য একটি মনিটরিং কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। গত ১৩ বছরে রাজধানী ঢাকায় বিভাগীয় কমিশনের দপ্তরে ওই মনিটরিং কমিটির মাত্র একটি সভা হয়েছিল। ঢাকা বিভাগের কমিশনার অফিসের কর্মকর্তারা আদৌ এ মনিটরিং কমিটির খোঁজ বর্তমানে জানেন না। এ সুযোগে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক ও গভর্নিং বডি/এডহক কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যদেরকে মাসিক হারে চাঁদা দিয়ে ম্যানেজ করে কোচিং বাণিজ্য ও শিক্ষা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। আরও বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি সম্প্রতি শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করার নীতিমালাটি ওয়েবসাইটে সার্কুলার আকারে জারি করে শিক্ষকদের সতর্ক করে দিয়েছেন। কিন্তু এ লোক দেখানো বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ঘুনে ধরা সমাজের কতিপয় নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষককে এ অনৈতিক কোচিং ব্যবসা থেকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব না। এজন্য প্রয়োজন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে সারাদেশে সাড়াশি অভিযান চালানো। এর ফলেই মনে হয় কোচিং বাণিজ্য দমিয়ে রাখা সম্ভব। পাশাপাশি কোচিং বাণিজ্য বন্ধে আইন প্রণয়ন করেই শিক্ষকদের ক্লাসরুমে ফিরিয়ে আনতে হবে নতুবা শিক্ষাকে বা আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স